New Step by Step Map For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

 রোগাক্রান্ত ক্ষেতের আলু সংরক্ষণ করা উচিত নয়৷ কারণ সেই ক্ষেতের আলুর মাধ্যমে গুদামজাত আলু সংক্রমিত হয়ে কিছুদিনের মধ্যে পচে নষ্ট হয়ে যেতে পারে৷

ভারতে প্রথম আলুর চাষ শুরু হয় উত্তরখণ্ড রাজ্যের পাহাড়ি এলাকা নৈনিতালে। সেখান থেকে আলু চাষের প্রবর্তন হয় মেঘালয় রাজ্যের চেরাপুঞ্জিতে।

হিমাগারে আলু দীর্ঘদিন ভালোভাবে রাখা গেলেও বাংলাদেশে মোট উৎপাদিত আলুর খুব সামান্য অংশই এই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সংরক্ষণ করা সম্ভব here হচ্ছে৷ তার প্রধান কারণ প্রয়োজনের তুলনায় হিমাগারের সংখ্যা খুবই অপ্রতুল৷ যেখানে দেশে প্রতি বছর আলুর গড় উত্ পাদন আট লক্ষ টনের বেশি সেখানে দেশের ৮৬টি হিমাগারে সংরক্ষণ করা যায় মাত্র ঌ০ হাজার টন আলু অর্থাৎ মোট উৎপাদনের এক দশমাংস ভাগ মাত্র৷ কাজেই প্রয়োজন মতো আলু সংরক্ষণ করতে হলে দেশে আরো অনেক সংখ্যক হিমাগার স্থাপন করা অতি জরুরি৷

আধুনিক উপায়ে আলু চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে আমরা এখন জেনে নেই। আমরা অনেকেই আলু চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে জানা নেই। আলু আমাদের দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফসল। আলু সাধারণত চাল এবং গম দ্বারা অনুসরণ করা হয়। একর পরিমাণ এবং ফলনের দিক থেকে বর্তমানে আলু ধানের পরেই দ্বিতীয়। প্রতিটি দেশে সর্বোচ্চ উৎপাদন পৌঁছে যাওয়ায় আলু চাষের এলাকা ও আয়তন প্রতিদিনই বাড়ছে। আলু চাষে আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। আলু বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় সবজি। একই নগদ পণ্য প্রযোজ্য।

ভূমিকা: স্ট্রেপ্টোমাইসিস স্কেবিজ নামক ছত্রাকের আক্রমণে এ রোগ হয়ে থাকে।

এর মানে হল মাটির রোগজীবাণু বীজের মধ্যে সহজে প্রবেশ করতে পারে না। এছাড়াও আপনি ছাই মেখে এই কাজটি করা যেতে পারে। এর ফলে আলু নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। প্রতিটা আলু কাটার পরে আপনি যেটি করবেন সাবান পানি ব্যবহার করে যেটি দিয়ে আগুন কাটবেন সেটি সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে নিবেন যাতে করে ও রোগ জীবাণু এক বীজ থেকে অন্য বীজে না যেতে পারে। আলুর বীজ অন্যান্য ভাবে না কেটে লম্বা ভাবে কেটে নিবেন। বাংলাদেশে বর্তমানে আলু চাষের সবথেকে ভালো সময় হলো কার্তিক এবং অগ্রহায়ণ মাস অথবা নভেম্বর মাসেও সব থেকে আলু ভালো চাষ হয়।

কৃষকরা যে কোনো সময় আলু বিক্রি করতে পারেন। ফ্রিজে গিয়ে আলু বের করতে কোনো সমস্যা নেই।

ভূমিকা : ফাইটপথোরা ইনফেসটেনস নামক ছত্রাকের আক্রমনে এ রোগ হয়ে থাকে।

৩৷ কীটনাশক প্রয়োগ করে পাতা ফড়িং দমন করতে হবে৷ এজন্য ডাইমেক্রন (০.১%) ৭-১০ দিন পর স্প্রে করতে হবে৷

২৷ টমেটো, তামাক এবং কতিপয় সোলানেসি গোত্রভুক্ত আগাছা এ ভাইরাসের বিকল্প পোষক৷ সুতরাং আশেপাশে এ ধরনের গাছ রাখা যাবে না৷ আক্রান্ত গাছ আলুসহ রগিং করে ফেলতে হবে৷

৩৷ ডাইথেন এম-৪৫ দ্রবণ ০.২% দ্বারা বীজ আলু শোধন করতে হবে৷

প্রতিকার : ১৷ বাড়িতে সংরক্ষিত আলু শুকনা বালি, ছাই, তুষ অথবা কাঠের গুড়ার একটি পাতলা স্তর (আলুর উপরে ০.৫ সেন্টিমিটার) দিয়ে ঢেকে দিতে হবে৷

প্রতিকার : ১৷ আক্রান্ত গাছ কিছুটা মাটিসহ সরিয়ে ফেলতে হবে৷

কীটনাশকের পরিবর্তে মেহগনির তেল, বেশ সুফল পাচ্ছেন কৃষক

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “New Step by Step Map For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,”

Leave a Reply

Gravatar